SimranLima का ब्लॉग

SimranLima

137

খালাতো বোন ও খালাকে চুদার গল্প

আমার বিয়ে হয় আমার খালাতো বোনের সাথে সে দেখতে সুন্দরী হলেও সে প্রতিবন্ধী সেক্স বলতে কিছু বুঝে না সেক্সের সময় ভয় পায় এবং করতে দেয় না। তার দুধ গুলো অনেক সুন্দর এবং মাজারো আকৃতি থেকে একটু বড়। আমার খালাতো বোন প্রতিবন্ধী তাকে বিয়ে করতাম না শুধুমাত্র আম্মুর খুশির জন্য তাকে বিয়ে করা হয়। এখন ঘটনায় আসি বিয়ের পাঁচ দিন পর আমার আম্মু এবং খালা বুঝতে পারলো আমি সেক্স করতে পারি না কারন আমার বোন প্রতিবন্ধী সে ভয় পায় করতে দেয় না। তারা দুজন মিলে সিদ্ধান্ত নিল রাতে বেলা আমাদের সাথে আমার খালা থাকবে এবং আমাদের সেক্স করার সময় সাহায্য করবে যেন আমার বোন মানে আমার বউ ভয় না পায়। রাতের বেলা সবাই খেয়ে যে যার রুমে চলে গেল আমি আমার বোন আর খালা একসাথে গেলাম ঘুমাতে। ঘরের লাইট অফ করে সবাই শুয়ে পড়লাম আমি কিছু করছি না বলে খালা বলছে বাবু তুই কিছু করতে চাইলে করতে পারিস আমি এখানে এসেছি তোকে সাহায্য করতে তুই আমার এই মেয়েটাকে বিয়ে করেছিস এতেই আমরা অনেক খুশি এখন তোকে খুশি করতে না পারলে আমার আর তোর মার খারাপ লাগবে। আমি আর কথা না বাড়িয়ে বোনের উপরে উঠলাম ওর ঠোটে প্রথমে চুমু খেলাম আস্তে আস্তে গলায় পেটে চুমু দিতে থাকলাম খালা তখনো শুয়ে শুয়ে আমাদের দেখছে। আমি খালার সামনে তার মেয়ের দুধে হাত দিলাম ইচ্ছা মতো টিপলাম জামা খুলে ব্রা খুলে দুধে মুখ দিলাম এবং চুষলাম ইচ্ছা মত বোন এখন আর করতে দিচ্ছে না আমাকে বারবার সরিয়ে দিচ্ছে। এখন খালা উঠে বোনকে বুঝাতে লাগলো আমি তার জামাই এবং এটা আমার জন্য হালাল। আমি ওর পুরো শরীর চুষতে শুরু করলাম শুধু ভোদা আর পাছা বাদে এখনো লেংটা করিনি। হঠাৎ খালা বলে উঠলো ওর পায়জামা খুলে ভোদায় মুখ দিতে আমি প্রথমে খালার সামনে খুব লজ্জা পাচ্ছিলাম পরে খালার কথা মত পাজামা নামিয়ে দিলাম ভোদায় রসে ভরে গেছে চুষা শুরু করলাম রসে আমার মুখে ভরে গেছে খালা সেটা দেখছে। তারপর আমি নেংটা হলাম ধনটা বের করে চেষ্টা করলাম সে কিছুতেই আমার ধন চুষতে চায় না। এতে আমার মন খারাপ হলো এইসময় খালা অনেকবার তার মেয়েকে বুঝিয়েছে আমার ধন চুষার জন্য খালা বলছে একটু চুষে দেখ মা অনেক মজা পাবি কিন্তু সে কিছুতেই চুষবে না। আমি প্যান্ট পড়া শুরু করলাম তখনই খালা আমাকে নিষেধ করল বলল বাবু তুই আমার ছেলের মত তোকে একটা কথা বলি রাগ করিস না তোর ধনটা আমার মুখে দে আমি কতক্ষণ চুষে দেই তোর আরাম লাগবে আর এটা দেখে আমার মেয়ে কিছুটা হলেও শিখতে পারবে। আমি খালার মুখে ধন ঢুকালাম খালা ইচ্ছামতো চুষা শুরু করলো। তখনই আমার খালার ৪০ বছরের শরীলের উপর নজর গেল যেমন বড় দুধ তেমন বড় পাছা আমি বললাম খালা তোমার মেয়ে তো করতে দিচ্ছে না এখন কি করব। খালা বলল তোরটা চুষে বের করে দেই কালকে আবার করিস তখন দেখিস ঠিকই করতে পারবি। খালা আমার ধোন চুষছে আর আমি তার মেয়ের দুধ টিপতেছি। হঠাৎ আমার মুখ থেকে বেরিয়ে এলো তোমার মেয়ের থেকে তোমার দুধ অনেক সুন্দর খালা হেসে দিল বলল খাবি আমার দুধ? আমি সাথে সাথে রাজি হলাম খালা তার জামা খুলে ফেলল আমি দেরি না করে খালার উপরে উঠে গেলাম দুধ টিপা শুরু করলাম চুষতে লাগলাম খালার ঠোঁটে ঠোঁট দিলাম খালা তখন বলল এই ঠোঁটে ঠোঁট দিয়েছিস কেন আমি বললাম আমি এখন খুব জ্বালায় আছি আমাকে একটু শান্ত হতে দাও। খালা বুঝতে পারল আমি তাকে এখন চুদতে চাই। খালা বলল ঠিক আছে কিন্তু কেউ যেন জানতে না পারে তোর জন্য আমি সবকিছুই করতে রাজি আছি তুই আমার মেয়েটাকে বিয়ে করেছিস ওর সাথে চোদার জ্বালা মিটাতে না পারলে আমার সাথে মিটাবি এখন থেকে। খালাকে ন্যাংটো করলাম পাছা চুষলাম গন্ধ নিলাম ভোদার রসে মুখ ভিজালাম। প্রায় দেড় ঘন্টা চুদেছি নিজের বউ মনে করে হোটেলের মাগি মনে করে গার্লফ্রেন্ড মনে করে নিজের মন মতো করে চুদেছি। একরাত্রে চার রাউন্ড চুদেছি আর আমার প্রতিবন্ধী বউ আমার খালার মেয়ে শুধু দেখেছে তার মাকে কিভাবে চুদেছি। এরপরে এক মাস পর বউকে চোদা শুরু করলাম এখন আর সে আগের মত করে না আমাকে চুদতে দেয়। এখন আমি অনেক খুশি দুজনকে একসাথে চুদতে পারি।

कमेन्ट पोस्ट हो गई।